কারণে-প্রয়োজনে মানুষকে কাউন্সিলর-চেয়ারম্যান-এমপি-মন্ত্রীদের কাছে যেতেই হয়।যেতে হয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছে।কিন্তু এই যাওয়াটা কখনোই সুখের হয়না।লেফট-রাইট করতে করতে নাকাল হয়ে কোনো কোনো ভাগ্যবান অবশেষে দেখা পান কাঙ্খিত সেই পরমজনের।কারো কারো এই সৌভাগ্য ঘটেইনা।কেউ কেউ নিজেই ইতি টানেন নিজের প্রয়োজনের।দিনের পর দিন অন্যান্য কাজের বারোটা বাজিয়ে শুধু একটা স্বাক্ষর বা সুপারিশের জন্য ধর্না দেয়ার এই সংস্কৃতি বন্ধ করা প্রয়োজন।
বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়ে আসীন হযেছেন ক্ষমতায়।স্বপ্ন দেখালেও রুপরেখাটা এখনো বলেননি তারা।কিভাবে কি হবে মোস্তফা জব্বার সাহেবও স্পস্ট কিছু জানেননা আজতক।সভা-সেমিনারে প্রশ্ন উঠলে মন্ত্রী মহোদয়রা বিষয়টি এড়িয়ে যান সন্তর্পনে।
কিন্তূ এর শুরুটি করা যায় খুব সহজেই।সরকার যদি সকল জনপ্রতিনিধি ও কর্মকর্তাদেরকে ইমেইল এড্রেস খোলা ও তা নিয়মিত চেক করে রিপ্লাই দেয়া বাধ্যতামুলক করে দেয়,তাহলে মানুষের প্রয়োজনীয় যোগাযোগের ভোগান্তিটি অনেক অনেক কমে যায়।বাচেঁ সময়।নিশ্চিত হয় জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা।
এই সময়ে আমি/আমরা ই-গভর্নেন্স বলতে শুধু কিছু ফরমের ডাউনলোড সুবিধাকে বুঝিনা।ফরম জমা দেয়া ও এর আপডেট জানার সুযোগও প্রত্যাশা করি।জনপ্রতিনিধি ও কর্মকর্তাদেরকে ই-মেইলের মাধ্যমে জনগণের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করিয়ে দেয়ার মাধ্যমে সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের প্রাথমিক এই পদক্ষেপটি রাখতে পারেন।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
The Bookseller
http://www.thebookseller.com/tags-bookseller/ahmedur-rashid-chowdhury
-
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি... শুভ সন্ধ্যা। এখানে যারা উপস্থিত আছেন তাদের সবাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা। ধন্যবা...
-
Good evening everyone! I would like to express my heartiest gratitude to Deutsche Welle for giving me the opportunity to speak on this ...
-
http://www.thebookseller.com/tags-bookseller/ahmedur-rashid-chowdhury
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন